Monday, 8 January 2018

বাক্যবাগীশ

জমেছিলো বড় রাস্তার মোড়ে যত ঠোঙা সব আমাদের কুড়োতেই হবে নোংরা করেছি জানি পথঘাট
এই আমরাই চোখ বুজে বোবা কারখানা শুয়ে থাকে যত মারামারি যত খুনোখুনি হোক নিজের ঘরের ইঁট নড়ে উঠলেই তবে কামড়াই অতএব শোনো ভাইয়েরা বনেরা সব চশমা পড়ুক ওই দেবতার দল আর বিষয়বস্তু নিয়ে কেটে পড়লেও বেঁচে থাকবো ডিগবাজী খেয়ে ফিরে আসি যেই আমি ভিখিরি সাজার কোনো পরিণতি নেই কোনো গৌরব নেই শুধু প্রাচীন কবির ভুল কাব্য... পোকামাকড়ের চেহারায় হয়রান ভয় পেয়ে গেল বাঙালীর সন্তান হাত তুলে বসে থাকি ডাকি ভগবান ফ্লাশ টেনে ধুয়ে যাবে কবে অপমান বাক্যবাগীশ দলে ভিড়ে যাই বাক্যবাগীশ দলে ভিড়ে যাই বাক্যবাগীশ দলে ভিড়ে যাই মুখগুলো দেখি যতবার ফাঁকা এই উপহার তুলে দিলে মানুষের হাতে দু বোতল দিন রাত ফুরিয়ে গেলেও কার কি আসে আমদের যায় আসে এই ধূসরে ক্লান্তির কেশরে ভ্রান্তির ফাঁপরে হাঁফিয়ে উঠেছি এই ঘুরপাক ঝিম ঝিম আকাশে মনে রেখো এই চিরুণীর দাঁতে খুব পরিপাটি আমাদের জ্ঞান তো সভ্য খুব লজ্জা লজ্জা করে তাকাতে পারি না আমি ওদিকে এর পর পড়ে থাকে কিছু সাধারণ মানুষের কঙ্কাল ভাগ্যের জোরে আজ শয্যার পাশাপাশি শিল্পবিরোধ ঘটে শহরে... পোকামাকড়ের চেহারায় হয়রান ভয় পেয়ে গেল বাঙালীর সন্তান হাত তুলে বসে থাকি ডাকি ভগবান ফ্লাশ টেনে ধুয়ে যাবে কবে অপমান বাক্যবাগীশ দলে ভিড়ে যাই বাক্যবাগীশ দলে ভিড়ে যাই বাক্যবাগীশ দলে ভিড়ে যাই

No comments:

Post a Comment

হাসপাতালে

আমার -এ শরীর আজও স্পর্শ চায় আরও একবার তোমাকে বিছানায়... মাঝপথে আটকিয়ে যাওয়া আখাঙ্খায় আজও কেউ বসে দক্ষিণ জানালায়... দক্ষিণের সামুদ্রিক...